থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা

থানকুনি পাতাটি অনেকেই চেনে না এবং তার উপকারিতা সম্পর্কে জানেনা আজকের এই পোস্টটি তাদের জন্য। থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা রয়েছে। থানকুনি পাতা খাবার নিয়ম, থানকুনি পাতা চেনার উপায়,  খালি পেটে থানকুনি পাতা খেলে কি হয়, এ সকল তথ্যের সঙ্গে আজ পরিচিত হবে।

চলুন আর দেরি না করে জেনে নেওয়া যাক থানকুনি পাতা দারুন উপকারিতা সম্পর্কে।থানকুনি পাতা স্যাঁতসেতে পরিবেশ খাল বিলের আশেপাশে হয়ে থাকে। বিশেষ করে কোন জলাশয় বা পুকুরের পাশে হয়ে থাকে।

পোস্ট সূচিপত্রঃ থানকুনি পাতা খাওয়ার  উপকারিতা

থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা

থানকুনি পাতা আমাদের দেশের খুব জনপ্রিয় একটি ঔষধি গাছ। থানকুনি পাতায় রয়েছে প্রায় সকল ধরনের ঔষধি গুনাগুন। থানকুনি পাতা বিভিন্ন ধরনের নাম রয়েছে যেমনঃ আদামনি, তিতুরা, টেয়, মানিকি, ও থানকুনি পাতা। বাংলাদেশে বিভিন্ন জেলায় আরো অন্যান্য ধরনের নাম দিয়ে ডাকা হয়। থানকুনি পাতায় রয়েছে দারুন সব উপকারিতা। আমাদের সকলের জানা প্রয়োজন।

থানকুনি পাতায় রয়েছে অ্যামাইনো অ্যাসিড ক্যারোটিন ও ফাইটোকেমিক্যাল। যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এছাড়া গবেষণায় দেখা গেছে থানকুনি পাতা খেলে চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে। থানকুনি পাতা খেলে চুল পড়ার মাত্রা খুবই দ্রুত কমাতে সাহায্য করে। এছাড়া কাটা ছেঁড়া বা ক্ষতস্থানের প্রাথমিক চিকিৎসার জন্য খুবই উপকারী পাতা । থানকুনি পাতা আমাশয়ের রোগীদের জন্য খুবই উপকারী একটি পাতা।  আমাশয়ের  ভুক্ত রুগীরা যদি নিয়মিত টানা সাত দিন থানকুনি পাতার রস খেতে পারে। তবে খুব দ্রুত আমাশয় থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।


থানকুনি পাতা কাশি কমানোর জন্য খুব উপকারী। অতিরিক্ত কাশির কারণে যারা সমস্যায় ভুগছেন । তাদের জন্য প্রতিদিন দুই থেকে তিন চামচ থানকুনি পাতা রস চিনি মিশিয়ে খেতে হবে । থানকুনি পাতা খুব দ্রুত কাশি কমাতে সাহায্য করে। আবহাওয়া পরিবর্তন কালীন সময়ে অনেকেই জ্বর হই। এই ধরনের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য প্রতিদিন সকালে খালি পেটে এক থেকে দুই চামচ থানকুনি পাতার রস খেতে পারেন। এটি খুব দ্রুত জ্বর কমাতে সাহায্য করে।

থানকুনি পাতা খাওয়ার অপকারিতা 

যে কোন খাবার খেলে বা পানীয় পান করলে যেমন তার উপকার করেছে ঠিক তেমনি রয়েছে তার অপকার। সঠিক নিয়মে ও পরিমাণ মতো ব্যবহার না করতে পারলে সমস্যায় পরতে পারেন। এজন্য যেকোনো খাবার বা পানীয় পান করার আগে সেটার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে ভালোভাবে জেনে নেওয়া উচিত। এবং কতটুকু ব্যবহার করতে হবে সে সম্পর্কে ধারণা থাকা প্রয়োজন। উপরের অংশে আমরা জেনেছি থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। এখন আমরা জানবো থানকুনি পাতার অপকারিতা সম্পর্কে।

  • থানকুনি পাতা পরিমাণ মতন খেলে তার উপকার পাওয়া যাবে কিন্তু প্রয়োজনের চেয়ে বেশি খেলে পেটের ব্যথা  হয়।
  • অতিরিক্ত থানকুনি পাতা খেলে দুর্বলতা ভাব বা মাথা ঘোরা সমস্যা হতে পারে
  • যাদের লিভারের সমস্যা রয়েছে তাদের জন্য থানকুনি পাতা না খাওয়াই উচিত। থানকুনি পাতা লিভারের বিভিন্ন ধরনের সমস্যা করে।
  • অপারেশন হয়েছে এমন রোগী তাদের থানকুনি পাতা খাওয়া থেকে বিরত থাকাই ভালো

থানকুনি পাতা চেনার উপায়

থানকুনি পাতা অনেকের বাড়ির আঙিনায় বা পুকুরের জলাশয়ের আশেপাশে দেখা যায় ঠিকই কিন্তু সঠিকভাবে না চিনার কারণ অনেকেই জানে না কোনটা আসলে থানকুনি পাতা।আজকে আমরা আলোচনা করব থানকুনি পাতা দেখতে কেমন হয়, এর গঠন কেমন হয়, এবং থানকুনি পাতার স্বাদ কেমন হয়, এ সকল বিষয়গুলো নিয়ে আলোচনা করব। 


থানকুনি পাতা হয়তো আপনি আপনার বাড়ির আশেপাশে দেখেছেন। এটি দেখতে সবুজ ও এর কথা গুলো গোল ও খাচকাটা হয়ে থাকে। থানকুনি পাতাগুলো একটি পাঁচ টাকার কয়েনের চেয়ে সামান্য পরিমাণ বড় হয়। এবং এর স্বাদ অনেক তেতো হয়ে থাকে । থানকুনি পাতা বাজারে পাওয়া যায় না বললেই চলে। বাড়ির আঙিনায় পুকুরের পাড়ে বা যেকোনো জলাশয়ের আশেপাশে জন্মে থাকে। এগুলোকে এ সকল জায়গা থেকে সংগ্রহ করতে হয়। 

থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম

থানকুনি পাতা আমাদের শরীরের জন্য খুবই উপকারী। আমরা থানকুনি পাতার উপকার সম্পর্কে জেনেছি কিন্তু ধনকুনি পাতা খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে সেই নিয়ম অনুযায়ী না খেলে বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে তাই থানকুনি পাতা খাওয়ার এবং ব্যবহার করা সঠিক নিয়ম জানতে হবে। তাই চলুন জেনে নেই পাতা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে।
থানকুনি পাতায় ঔষধি গুনাগুন এ সমৃদ্ধ। যা বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধ করতেন সাহায্য করে। থানকুনি পাতা খাওয়ার জন্য প্রথমে পরিষ্কার করে পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলতে হবে। এরপর কথাগুলো ছোট টুকরো করে কেটে নিতে হবে। ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে জুস বানিয়ে খেতে পারেন। এছাড়াও থানকুনি পাতা পরিষ্কার করে ধুয়ে  ১ থেকে ২ দিন রোদে শুকিয়ে গুড়ো বা পাউডার করে পানিতে মিশিয়ে খেতে পারেন।

থানকুনি পাতা দিয়ে ভর্তা করে ভাতের সাথে খাওয়া যায়। তবে ধানকুনি পাতা তেতো হওয়ার কারণে বাচ্চাদের খেতে একটু অসুবিধা হয়। এছাড়া ছোট ছোট কুচি করে নিয়ে পানিতে কিছুক্ষণ ভিজিয়ে রেখে খেতে পারেন। এছাড়া থানকুনি পাতা দিয়ে একটি জনপ্রিয় রেসিপি তৈরি করতে পারেন। পাতাগুলোকে বেটে নিয়ে পিয়াজু তৈরি করতে পারেন। এটি দোকানের বাইরের পেঁয়াজু চেয়ে উপকারী এবং ক্ষতিকর দিক নেই। বাইরের পেয়াজুগুলো অনেক তেল যুক্ত হয়ে থাকে এতে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা হয়। থানকুনি পাতা পেঁয়াজু বানিয়ে খেলে ক্ষতির চেয়ে উপকার বেশী পাবেন।

থানকুনি পাতা কোথায় পাওয়া যায়

থানকুনি পাতা একটি ঔষধি গাছ যা বাড়ির আঙিনায় জলাশয়ে আবদ্ধ আছে এমন জায়গার তার আশেপাশে জন্মে থাকে । এবং রাস্তার আশেপাশে এই গাছ বেশি হয়ে থাকে। এটি বাজারে পাওয়া যায় না বললেই চলে। তবে বর্তমানে কিছু জায়গায় এই গাছ পাওয়া যায়। এর মূল্য খুব একটা বেশি না।এজন্য শহর এবং গ্রামের সকলে থানকুনি পাতা সহজেই পেয়ে যাচ্ছে।

থানকুনি পাতা আমাকে চেনে না বা এর উপকারিতা সম্পর্কে জানেন তাই খুব কম সংখ্যক মানুষ এটি ব্যবহার করে থাকেন। এজন্য বাজারে খুব একটা বেশি পাওয়া যায় না। থানকুনি পাতার ব্যবহার যদি অধিকাংশ মানুষ করত তাহলে চাহিদা বেশি থাকত । এর ফলে ব্যবসায়ীরা থানকুনি পাতার ব্যবসা করতো চাহিদা কম থাকার কারণে থানকুনি পাতা সবাই বিক্রি করেনা। তবে আস্তে আস্তে এটির উপকারিতা সম্পর্কে জানার পরে  ব্যবহার বৃদ্ধি পাচ্ছে। এজন্য শহরে কিছু কিছু দোকান থানকুনি পাতা পাওয়া যায় ।  

থানকুনি পাতাতে কি পেটের সমস্যা দূর করে

থানকুনি পাতা পেটের সমস্যার জন্য খুবই উপকারী পাতা। পেটের সমস্যা দূর করার জন্য প্রতিদিন এক থেকে দুই চামচ পরিমাণ থানকুনি পাতার রস এবং আনারসের পাতার রস মিশেইয়ে খেতে পারলে পেটের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। এটি পেটের মধ্যে থাকা কৃমির সমস্যা ও দূর করে।

হজম শক্তি বৃদ্ধির ক্ষেত্রেও অনেক উপকারী পাতা। হজমের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য নিয়মিত প্রতিদিন সকালবেলায় খালি পেটে খেতে হবে। সকালবেলায় খালি পেটে খাওয়ার কারণ খুবই কম পরিমাণ খেতে হবে। নইলে উপকারের বিপরীতে ক্ষতি হতে পারে। কারণ সকাল বেলায় খালি পেটে থাকার কারণে পেটের ব্যথা বা পাতলা পায়খানা এ ধরনের সমস্যা হতে পারে। 

থানকুনি পাতা চাষ করার পদ্ধতি 

থানকুনি পাতা যেহেতু বাজারে সচরাচর পাওয়া যায় না এজন্য বাড়ির আশেপাশে চাষ করলে এটার চাহিদা সহজে পূরণ করতে পারবেন। এটা খুঁজে পাওয়া একটু কষ্টসাধ্য এ কারণে চাষ করাটাই সহজ মাধ্যমে এটার চাহিদা পূরণ করার জন্য। আজ আমরা জানবো কিভাবে বাড়ির আশেপাশে চাষ করা যায়।

থানকুনি পাতা বাংলাদেশের প্রায় সকল মাটিতেই চাষ করা যায়। তবে বেলে-দোআঁশ ও দোআঁশ মাটিতে থানকুনি পাতা চাষের জন্য আদর্শ মাটি। যেকোনো ধরনের মাটির পাত্রতে বা তবে থানকুনি পাতা চাষ করা সম্ভব। থানকুনি পাতা চাষের জন্য নির্দিষ্ট কোন সময়ের প্রয়োজন হয় না যে কোন মৌসুমে থানকুনি পাতা চাষ করা যায়। থানকুনি পাতা চাষ করার জন্য দুই ধরনের পদ্ধতিতে চাষ করা যায়। বীজের মাধ্যমে বংশবিস্তার এবং থানকুনি পাতার ডগা বা ডাল দিয়ে চাষ করা যাই।

থানকুনি গাছের বীজের মাধ্যমে চাষ করলে দ্রুত গাছটি বৃদ্ধি পায়। থানকুনি পাতার ডগা লাগানো গাছ বড় হতে কিছুটা সময় লাগে। তবে থানকুনি গাছের বীজ পাওয়া একটু কষ্টসাধ্য এজন্য থানকুনি গাছের ডগা কোন পাত্রে বা তবে লাগিয়ে দিলে এর লতা তৈরি হতে শুরু হয়ে যায়।থানকুনি গাছ স্যাতসেতে পরিবেশে হয়ে থাকে এজন্য খেয়াল রাখতে হবে গাছের গোড়ায় নিয়মিত পানি দিতে হবে।

এবং সূর্যের আলো এবং বাতাসের সংস্পর্শে রাখতে হবে। নিয়মিত পানি দিলেও খেয়াল রাখতে হবে গাছের গোড়ায় কেন পানি জমে না থাকে এতে করে এর শিকড় গুলো পচে যাই। এজন্য পরিমাণমতো পানি দিতে হবে। নিয়মিত কীটনাশক ব্যবহার করতে হবে। বেশি বড় হয়ে গেলে লতাগুলোকে কেটে ছোট করে দিতে হবে অথবা এর বংশবৃত্তির জন্য অন্য পাত্রেও লাগাতে পারেন। খেয়াল রাখতে হবে গাছের গোড়ায় যেন আগাছা জন্ম নিতে না পারে। আগাছা জন্মালে সেটাকে পরিষ্কার করে দিতে হবে।

রূপচর্চায় থানকুনি পাতার ব্যবহার

থানকুনি পাতা ত্বকের সৌন্দর্যের জন্য একটি মহা ঔষধ। যা আমাদের অনেকেরই জানা     নেই। থানকুনি পাতায় রয়েছে এমাইনো অ্যাসিড ক্যারোটিন ও ফাইটোকেমিক্যাল যা আমাদের ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতে সাহায্য করে। এটি ত্বকের বরুণ, মেছতা ও চোখের নিচের কালো দাগ পরিষ্কার করতে বিশেষ ধরনের ভূমিকা পালন করে।



থানকুনি পাতা শুধু মাত্র রূপচর্চার জন্যই ব্যবহার হয় তা কিন্তু না। থানকুনি পাতা চুল পড়া কমাতেও সাহায্য করে। থানকুনি পাতা এবং তুলসী পাতা ও আমলা মিশিয়ে একটি পেস্ট তৈরি করে। চুলের মধ্যে ভালোভাবে দিতে হবে না এমন ভাবে দিতে হবে যেন চুলের গোড়ায় থানকুনি পাতা রসগুলো পৌঁছায়। এভাবে এক থেকে দুই সপ্তাহ ব্যবহার করতে পারলে চুল পড়া কমে যাবে। 

গ্যাস্ট্রিক থেকে বাঁচার জন্য থানকুনি পাতার ব্যবহার

থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা অনেক তার মধ্যে একটি হল গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর করতে সাহায্য করে। শুধুমাত্র থানকুনি পাতার রস খেলে গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা সমাধান হবে না। এর সাথে অল্প  পরিমান দুধ নিয়ে রাত্রি বেলায় ভিজিয়ে রাখতে হবে। সকালে খালি পেটে খেতে হবে। তবে গ্যাস্টিক গ্যাসের সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। একই নিয়ম মেনে সাত থেকে দশ দিন সকালে খালি পেটে খেতে পারলে দেখবেন আপনার গ্যাস্ট্রিকের সমস্যা দূর হয়ে যাচ্ছে।
তবে খেয়াল রাখতে হবে দুধগুলো একদিনের বেশি দুইদিন রাখা যাবে না। কারণ দুধের সাথে থানকুনি পাতার মিশ্রণ থাকার কারণে একদিনের বেশি থাকলে সেটা বিষাক্ত হয়ে যেতে পারে। তবে এটাও খেয়াল করতে হবে অতিরিক্ত থানকুনি পাতার রস দেওয়া যাবে না। খালি পেটে খাওয়ার কারণে পেটে ব্যথা বা পাতলা পায়খানা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এক গ্লাস দুধের সাথে এক থেকে দুই চামচ থানকুনি পাতার রস দিতে হবে।

লেখক এর শেষ কথাঃ থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা-ও অপকারিতা

আজকের এই পোষ্টের মধ্যে থানকুনি পাতা খাওয়ার উপকারিতা এবং অপকারিতা সম্পর্কে ধারণা দেওয়ার চেষ্টা করেছি। বর্তমানে সকলে প্রাকৃতিক ভাবে চিকিৎসা নেওয়ার বিপরীতে কৃত্রিমভাবে চিকিৎসা নিতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে। তবে কৃত্রিম চিকিৎসার চেয়ে প্রাকৃতিক চিকিৎসা অনেক ভালো। যার ফলে শরীরের কোন ধরনের পার্শ্ব প্রতিক্রিয়া হয় না।

আশা করছি আজকের এই  পোস্টটিতে থানকুনি পাতা উপকারিতা দিতে পেরেছি। থানকুনি পাতা চেনার উপায় থানকুনি পাতা খাওয়ার নিয়ম ধানকুনি পাতা রূপচর্চায় ব্যবহার নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করেছি আশা করছি উপরের পোস্টিতে দেওয়া নিয়ম অনুযায়ী থানকুনি পাতা ব্যবহার করতে পারলে অবশ্যই উপকৃত হবে। আজকে এ পর্যন্তই সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

আমাদের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url